ভয়াবহ আগুনে ভস্মীভূত হয়ে গেল দোকান সোনামুখীর নিত‍্যানন্দপুর মিনি বাজারে

5th August 2020 9:07 am বাঁকুড়া
ভয়াবহ আগুনে ভস্মীভূত হয়ে গেল দোকান সোনামুখীর নিত‍্যানন্দপুর মিনি বাজারে


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  সোনামুখী থানা রাধামোহনপুর পঞ্চায়েতের  নিত্যানন্দপুর মিনি মার্কেটে এক দোকানে মধ্যরাত্রিতে হঠাৎ করে ভয়াবহ অগ্নিসংযোগ ঘটে এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে । স্থানীয় সূত্রে জানতে পারা যায় অসীম সামন্ত নামে এক ব্যক্তির দোকানে আগুন লাগার ঘটনাটি ঘটে । স্থানীয় বাসিন্দাদের আরও জানান দোকানে প্লাস্টিক জাতীয় দ্রব্য থাকায় আগুনের লেলিহান শিখা দাউদাউ করে বাড়তে থাকে । স্থানীয় বাসিন্দারা তড়িঘড়ি সোনামুখী থানার পুলিশকে খবর দেয় এবং তৎক্ষণাৎ ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছায় সোনামুখী থানার পুলিশ এবং খবর দেওয়া হয় বিষ্ণুপুর ফায়ার ব্রিগেড অফিসে এক ঘন্টার ভিতরে ফায়ার ব্রিগেডের একটি ইঞ্জিন বিষ্ণুপুর থেকে সোনামুখী মিনি মার্কেটে এসে পৌঁছায় এবং দু'ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনে হয় । তবে ঠিক কী কারণে আগুন লাগল তাই নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে সোনামুখী থানার পুলিশ । প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হচ্ছে শখ সার্কিট এর ফলেই এই ভয়াবহ অগ্নিসংযোগ হয়েছে । আগুনের তীব্রতা এতটাই ছিল দোকানের ভেতরে থাকা কোন জিনিস অবশিষ্ট নেই সমস্ত কিছু পুড়ে শেষ হয়ে গিয়েছে পরবর্তীতে ওই দোকানদার কিভাবে চলবে কিভাবে তার দিন কাটাবে সেই চিন্তায় চিন্তিত ওই দোকানদার ।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।